বাংলাদেশের পথশিশুদের জন্য অর্থ সংগ্রহে পর্তুগিজ মারিয়ার আয়রনম্যান চ্যালেঞ্জ জয়, হয়েছেন দ্রুততম মানবী।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের এয়ারলাইনসে বিমানবালা হিসেবে কাজ করতে গিয়ে বাংলাদেশের চরম দারিদ্র্যের অবস্থা দেখেন মারিয়া। এরপরই মারিয়া কনসেই ২০০৫ সালে মারিয়া ক্রিস্টিনা ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেন।
চাকরির সুবাদে ২০০৩ সালে মারিয়া প্রথম বাংলাদেশে আসেন। বাংলাদেশে দরিদ্রদের অবস্থা দেখে তিনি তাদের সাহায্য করার জন্য মনস্থির করেন। বাংলাদেশের পথশিশুদের জন্য অর্থের যোগান দিতে নিজের চাকরির ফাঁকে ফাঁকে মারিয়া ২০০৯ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন চ্যালেন্জ কম্পিটিশনে অংশগ্রহন করে অাসছেন। এপর্যন্ত ছয়টি গিনেসবুক রেকর্ডস নিজের দখলে নিয়েছেন মারিয়া কনসেইসাও। ৭৭৭ টি চ্যালেন্জ মোকাবেলা করেছেন। এসবগুলো কম্পিটিশনের মূলে ছিলো বাংলাদেশের পথশিশুদের খাদ্য, বাসস্থান ও শিক্ষার অর্থের জোগান দেয়া।
মারিয়া ২০০৪ সালে বাংলাদেশের পথ শিশুদের জন্য স্কুল প্রতিষ্ঠা ছাড়াও এপর্যন্ত প্রায় সাড়ে ছয়শো পথ শিশুকে তার প্রতিষ্ঠিত মারিয়া ক্রিস্টিনা ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে তার