বঙ্গবন্ধু নতুন আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর, পাটুরিয়া-দৌলদিয়ায় ৭ কিলোমিটার পদ্মা টানেল, ঢাকায় ৪০০ কিলোমিটার পাতাল রেলসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রকল্পে ৭০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করতে চান, সৌদি প্রিন্সেস নাজুদ বিন হাজলুল । বর্তমান সৌদি বাদশা সালমান বিন আব্দুল আজিজের ভাতিজি ও অর্থ উপদেষ্টা তিনি। তার কোম্পানির নাম কিংডম গ্র“প।
বাংলাদেশের কসমোপলিটন গ্র“পের সাথে সৌদি এই কোম্পানির প্রাথমিক চুক্তি হয়েছে। ২ মার্চ ঢাকায় এ ঘোষণা দিয়েছেন, কসমোপলিটন গ্র“পের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও নুর নবী ভুইয়া।
সৌদি আরবের বহুজাতিক এই কোম্পানিটি এখন বাংলাদেশ সরকারের অনুমোদনের অপেক্ষায় আছে।
সৌদি প্রিন্সেসের কিংডম গ্র“পের শত কোটি ডলারের বানিজ্য রয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। এই প্রস্তাব চুড়ান্ত করতে ঢাকা সফরে আসার কথাও বলেছেন সৌদি প্রিন্সেস নাজুদ বিন হাজলুল।
পিপিপি ভিত্তিতে বাংলাদেশে যে প্রকল্পগুলোর প্রস্তাব করা হয়েছে তা হলো
ঢাকার চেয়েও বড় একটি নতুন আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর
৬ লেন বিশিষ্ট ৭ কিলোমিটার টানেল। যা হবে পাটুরিয়া- দৌলদিয়া পয়েন্টে পদ্মা নদীর নীচ দিয়ে। টানেলে থাকবে রেললাইনও।
রাজধানী ঢাকার মাটির নিচে ৪০০ কিলোমিটার দীর্ঘ পাতাল রেল ও ১৫০টি স্টেশন।
ও ৩০০ মেগাওয়াট মতাসম্পন্ন সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প
কসমোপলিটন গ্র“প ও কিংডম গ্র“প একটি টেলি কমিউনিকেশন কোম্পানিও নির্মান করতে চায়। যারা মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ, ট্যাব এসব তৈরি করবে।
চলতি বছরই এই বিনিয়োগ প্রস্তাব চুড়ান্ত হতে পারে বলে, সাংবাদিকদের জানিয়েছেন যৌথ অংশীদার ভিত্তিক এই কোম্পানিটির কর্মকর্তারা।
তারা প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনের অপেক্ষায় আছেন।